চাঁদনী, চো*ন, আর গোপন কামনা: পূর্ণিমা ও সোমনাথের রাত | Romantic Choto Golpo

Soumya
0

গল্পের নাম: চাঁদনী, চো*ন, আর গোপন কামনা: পূর্ণিমা ও সোমনাথের রাত

পূর্ণিমা ও সোমনাথের এক নিষিদ্ধ কামনার রাত, চাঁদের আলোয় ঢাকা গোপন বারান্দায়। উষ্ণ শরীর, তীব্র চো*ন, আর নিঃশব্দ আনন্দে মাতাল হওয়ার গল্প।

চাঁদনী, চো*ন, আর গোপন কামনা: পূর্ণিমা ও সোমনাথের রাত | Romantic Choto Golpo

Romantic Choto Golpo

ঠাকুরবাড়ির পুরনো বারান্দায় চাঁদের আলো খেলা করছিল, যেন কোন রসিকের হাতের তুলি. ৩২ বছরের পূর্ণিমা এবারান্দায় বসে, একটুকরো চিনি মাখানো আনারস খাচ্ছিলেন. শীতের হাওয়া চুলগুলো নাচিয়ে দিচ্ছে, মনেও একরকম ঝম ঝম করে উঠছে.

সোমনাথ অফিস থেকে ফিরে এসে পূর্ণিমার পাশে বসলেন. তার চোখ পূর্ণিমার লাল ঠোঁটে গিয়ে আটকে গেল. "কী খাচ্ছি তুমি?"

"আনারস," পূর্ণিমা মুচকি হাসলেন. "তুমিও চাও?"

সোমনাথ এক টুকরো আনারস নিয়ে মুখে দিলেন. তারপর পূর্ণিমার গালে একটা চো*ন বসালেন. "মিষ্টি। তুমিও তো তাই।"

পূর্ণিমা হাসতে হাসতে মাথা পিছিয়ে নিলেন. "তা বাইরে থেকে এসে কাপড় চেঞ্জ করো না আগে?"

"কেন আমি? তুমি তো এক্কেবারে অপরিচ্ছন্না," সোমনাথ পূর্ণিমার শাড়ির আঁচল আলতোভাবে সরিয়ে দিলেন. তার হাত পূর্ণিমার মসৃণ পিঠে পৌঁছোল।

পূর্ণিমা শিউরে উঠলেন. "সোমনাথ, এখানে? বারান্দায়?"

"কেন, কী অসুবিধা? পুরনো বাড়ি, কেউ শুনবে না। আর চাঁদের আলো, তা কি না রোমান্টিক সেটিং?" সোমনাথের গলায় একটা তুচ্ছতাভরা ঝংকার।

পূর্ণিমা জানতেন ওরকম বলা ঠিক না, কিন্তু ওর ঠোঁটের কাছে একটা কামুক কামিনী নাচতে লাগল। হঠাৎ একটা খেয়াল হল. "ঠিক আছে, তবে একটা শর্ত," পূর্ণিমা সোমনাথের চোখে চোখ রাখলেন।

"কী শর্ত?" সোমনাথের কণ্ঠস্বরে উত্তেজনা।

"একটা কবিতা লিখতে হবে। চাঁদ, রাত, আর আমাকে নিয়ে। ভালো কবিতা হলেই, তবে তো..." পূর্ণিমা বাক্য শেষ করলেন না, শুধু একটা ইঙ্গিতে ঠোঁটে আঙুল ছুঁয়ে দিলেন।

সোমনাথ চোখ বড় করে তাকালেন, তারপর হাসতে হাসতে বললেন, "চ্যালেঞ্জ accepted, my dear poetess!"

মিনিট কয়েকটা চুপ থাকার পর, সোমনাথ বললেন,

"চাঁদের আলো তোমার চুলে,
রাতের গন্ধ তোমার হাসে,
তুমিই স্বপ্ন, তুমিই সত্যি,
চো*নে মিশে যাক মায়ায়।"

পূর্ণিমা মুগ্ধ হয়ে গেলেন. সোমনাথ, যে কখনো কবিতা লিখেন না, সে এমন সুন্দর কথা বলতে পারে! চোখে জল এসে গেল, সোমনাথের গলায় জড়িয়ে ধরলেন।

এবার আর বাধা দিলেন না। চাঁদের আলোয় ঢাকা বারান্দায়, দু'চোখে দু'চোখ, তীব্র আলিঙ্গনে আবদ্ধ হয়ে গেলেন পূর্ণিমা ও সোমনাথ। পূর্ণিমার শরীরের কোমলতা সোমনাথের শরীরে মিশে গেল, দুজনের নিঃশ্বাস এক হয়ে গেল। পূর্ণিমার হাত সোমনাথের চুলে বিলি কাটছিল, আর সোমনাথের হাত পূর্ণিমার পিঠে ঘুরে বেড়াচ্ছিল।

সোমনাথের ঠোঁট নেমে এল পূর্ণিমার ঘাড়ে, কানে, গালে। প্রতিটি চো*ন যেন আগুনের ফুলকি ছড়িয়ে দিচ্ছিল পূর্ণিমার শরীরে। তিনি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলেন না, সোমনাথের ঠোঁটকে নিজের ঠোঁটের কাছে টেনে নিলেন। দুজনের ঠোঁট এক হল, দুজনের জিভ মিলেমিশে একাকার হয়ে গেল।

দু'চোখে দু'চোখ, তীক্ষ্ণ চো*নে মিশে গেল সোমনাথ আর পূর্ণিমা। শাড়ির আঁচল আরো খুলে গেল, গরম হাওয়ায় ত্বক ঠান্ডা হয়ে উঠল। সোমনাথের হাত পূর্ণিমার শরীরে ঘুরে বেড়াতে লাগল, রেশমের ব্লাউজের নিচে লুকানো কোমলতা আবিষ্কার করে।

পূর্ণিমা তার ঠোঁট সোমনাথের কানে নিয়ে গিয়ে ফিসফিস করে বললেন, "আরো চাই। শুধু চো*ন নয়।"

সোমনাথের শরীর কাপতে লাগল। আজকের পূর্ণিমা চিরদিনের চেনা পূর্ণিমা নয়, সে এক কামিনী, এক উন্মুক্ত কামনা। দেরি না করে শাড়ির পল্টু খুলে ফেললেন, তারপর ব্লাউজের ফিতা আলতোভাবে টেনে ছিঁড়ে দিলেন। পূর্ণিমার সুশ্রী বক্ষ দুটো চাঁদের আলোয় ঝলমল করে উঠল।

সোমনাথ নিঃশ্বাস ফেলতে দুটোকেই আঙিনে নিয়ে নিলেন। পূর্ণিমা তার হাতের চাপে তার উত্তেজনা বুঝতে পারলেন। ঠোঁটে হাসি ফুটে উঠল। "সোমনাথ, কিছুটা ধীরে। আজ রাত আনন্দে ঢেলে দিতে চাই।"

সোমনাথ নিজেকে সামলে নিলেন। পূর্ণিমার কথায়, তার উষ্ণ শরীরের স্পর্শে তার মন আরো উত্তেজিত হল। হাত দুটো দিয়ে পূর্ণিমার কোমর জড়িয়ে ধরে বারান্দার ধারে বসালেন। তারপর তার পায়ের মধ্যে ঢুকে, এক ঠোঁট তার উরুর ভিতরে, আরেক ঠোঁট তার গোপন কুঠিরে বসালেন।

পূর্ণিমা চোখ বন্ধ করে দিয়ে দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেললেন। চাঁদের আলো আর সোমনাথের চো*ন, দুটোই অসম্ভব মাতাল। তার শরীর কামনায় কেঁপে উঠল, কাপড়চোপড় তার অস্বস্তি লাগত।

"সোমনাথ," পূর্ণিমা ফিসফিস করে বললেন, "শাড়ি খুলে দাও।"

সোমনাথ আনন্দে গমগম করে উঠলেন। দ্রুত পূর্ণিমার শাড়ি খুলে ফেললেন, মেঝে পড়ে থাকা লাল শাড়ি চাঁদের আলোয় মনে হলো পাপড়ি ছড়ানো রাতের আকাশ।

পূর্ণিমা তার হাত তার বুকে নিয়ে গেলেন, কোমল আঙ্গুলগুলো তার বোঁটাকে ঘুরে বেড়াতে লাগল। সোমনাথের নিঃশ্বাস ত্বরিত হয়ে উঠল, তার চো*ন পূর্ণিমার গলা থেকে পেট, নাভি, উরু দিয়ে নেমে গেল। পূর্ণিমা তার নখ তার পিঠে বসালেন, আলতো করে চিন্তা করতে লাগলেন, কোথায়, কেমনভাবে...

হঠাৎ একটা পায়েস ঝটকা মারলেন সোমনাথ। তার উত্তেজনা আর ধরতে পারছিলেন না।দু'চোখে দু'চোখ, তীক্ষ্ণ চো*নে মিশে গেল সোমনাথ আর পূর্ণিমা। শাড়ির আঁচল আরো খুলে গেল, গরম হাওয়ায় ত্বক ঠান্ডা হয়ে উঠল। সোমনাথের হাত পূর্ণিমার শরীরে ঘুরে বেড়াতে লাগল, রেশমের ব্লাউজের নিচে লুকানো কোমলতা আবিষ্কার করে।

পূর্ণিমা তার ঠোঁট সোমনাথের কানে নিয়ে গিয়ে ফিসফিস করে বললেন, "আরো চাই। শুধু চো*ন নয়।"

সোমনাথের শরীর কাপতে লাগল। আজকের পূর্ণিমা চিরদিনের চেনা পূর্ণিমা নয়, সে এক কামিনী, এক উন্মুক্ত কামনা। দেরি না করে শাড়ির পল্টু খুলে ফেললেন, তারপর ব্লাউজের ফিতা আলতোভাবে টেনে ছিঁড়ে দিলেন। পূর্ণিমার সুশ্রী বক্ষ দুটো চাঁদের আলোয় ঝলমল করে উঠল।

সোমনাথ নিঃশ্বাস ফেলতে দুটোকেই আঙিনে নিয়ে নিলেন। পূর্ণিমা তার হাতের চাপে তার উত্তেজনা বুঝতে পারলেন। ঠোঁটে হাসি ফুটে উঠল। "সোমনাথ, কিছুটা ধীরে। আজ রাত আনন্দে ঢেলে দিতে চাই।"

সোমনাথ নিজেকে সামলে নিলেন। পূর্ণিমার কথায়, তার উষ্ণ শরীরের স্পর্শে তার মন আরো উত্তেজিত হল। হাত দুটো দিয়ে পূর্ণিমার কোমর জড়িয়ে ধরে বারান্দার ধারে বসালেন। তারপর তার পায়ের মধ্যে ঢুকে, এক ঠোঁট তার উরুর ভিতরে, আরেক ঠোঁট তার গোপন কুঠিরে বসালেন।

পূর্ণিমা চোখ বন্ধ করে দিয়ে দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেললেন। চাঁদের আলো আর সোমনাথের চো*ন, দুটোই অসম্ভব মাতাল। তার শরীর কামনায় কেঁপে উঠল, কাপড়চোপড় তার অস্বস্তি লাগত।

"সোমনাথ," পূর্ণিমা ফিসফিস করে বললেন, "শাড়ি খুলে দাও।"

সোমনাথ আনন্দে গমগম করে উঠলেন। দ্রুত পূর্ণিমার শাড়ি খুলে ফেললেন, মেঝে পড়ে থাকা লাল শাড়ি চাঁদের আলোয় মনে হলো পাপড়ি ছড়ানো রাতের আকাশ।

পূর্ণিমা তার হাত তার বুকে নিয়ে গেলেন, কোমল আঙ্গুলগুলো তার বোঁটাকে ঘুরে বেড়াতে লাগল। সোমনাথের নিঃশ্বাস ত্বরিত হয়ে উঠল, তার চো*ন পূর্ণিমার গলা থেকে পেট, নাভি, উরু দিয়ে নেমে গেল। পূর্ণিমা তার নখ তার পিঠে বসালেন, আলতো করে চিন্তা করতে লাগলেন, কোথায়, কেমনভাবে...

হঠাৎ একটা পায়ে ঝটকা মারলেন সোমনাথ। তার উত্তেজনা আর ধরতে পারছিলেন না।

"পূর্ণিমা," তার কণ্ঠস্বরে কাঁপন, "এখানেই, এখনই।"

পূর্ণিমা তার চোখ খুলে সোমনাথের দিকে তাকালেন, তার চোখে ছিল উন্মুক্ত কামনা, জগৎজুড়ে এক ঝলমলে কামুকতা। "ঠিক আছে," তার কণ্ঠস্বর ছিল ধীর গর্জন।

সোমনাথ প্যান্টের বোতাম খুলতে লাগলেন কাপড় কাপড়ি হাতে। পূর্ণিমা হাসতে হাসতে তার হাত ধরে থামালেন। "আরেকটু ধৈর্য্য, সোমনাথ। চাঁদ দেখে গম্ভীর হও।"

সোমনাথ নিজেকে সামলে নিলেন। পূর্ণিমার কথায় একটু হাসলেন। তার শরীরের উত্তেজনা এখনো কমেনি, তবে এখন সে অন্যরকম। জ্বালা আর নেশার মিশ্রণ, এক সুখ্য দুঃখের খেলা।

পূর্ণিমা তার হাত সোমনাথের গলায় তুলে দিলেন। তার বুকে মাথা রেখে চো*ন করলেন, ধীরে ধীরে, মমতায়। তারপর তার ঠোঁট সোমনাথের কানের কাছে গিয়ে ফিসফিস করে বললেন, "আমি তোমার লালাতে ডুবে থাকতে চাই। এই চাঁদের আলোয়, আমার ভেতরে তোমাকে গভীরভাবে অনুভব করতে চাই।"

সোমনাথের শরীর শিহরিত হয়ে উঠল। পূর্ণিমার কামনা তার নিজের কামনাকে আরো বেগবান করে দিল। সে পূর্ণিমাকে ধীরে ধীরে পেছনে শুইয়ে দিলেন, তার চোখে চোখ রেখে। পূর্ণিমার চোখে ছিল আত্মসমর্পণ, এক অপূর্ব উন্মাদনা।

সোমনাথ তার ঠোঁট পূর্ণিমার পেটে, নাভিতে, উরুতে বসালেন। তার হাত তার কোমল উরু দুটোর মধ্যে ঢুকে গেল, গোপন কুঠির কাছে পৌঁছে এক আঙিলে আলতো চাপ দিলেন।

পূর্ণিমা শ্বাসরুদ্ধ হয়ে গেলেন, তার শরীর আনন্দে কেঁপে উঠল। তার ঠোঁট অজ্ঞান আওয়াজে ফুটে উঠল। "সোমনাথ, আরো, আরো।"

সোমনাথ তার ইচ্ছাকে আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেন না। তার লালা ঝরিয়ে পূর্ণিমার গোপন কুঠিরে ঢুকে গেলেন। তার জিভ চো*ন করল, চুমুক দিল, আঙ্গুলের মতো নাচতে লাগল।

পূর্ণিমা চোখ বন্ধ করে চিৎকার করে উঠলেন। তার শরীর কামনার উচ্ছ্বাসে ছটফট করে উঠল। তার হাত সোমনাথের পিঠে আঁচড়ে গেল, নিঃশ্বাস ত্বরিত হয়ে উঠল।

চাঁদ নিরব দর্শক হয়ে দেখে গেল, দুটি শরীরের মিলনে কামনার ঝড় বয়ে গেল। পুরনো বারান্দায়, ঠান্ডা রাতের হাওয়ায়, চাঁদের আলোয়, দুটি আগুন মিশে গেল। তাদের চো*ন, স্পর্শ, আওয়াজ, সবকিছুই কামনার মহাকাব্য লিখে গেল।

এই রাতে, চাঁদ ছিল সাক্ষী তাদের উন্মুক্ত কামনার, দুটি শরীরের নিষিদ্ধ মিলনের। সোমনাথ পূর্ণিমার গভীরে হারিয়ে গিয়েছিলেন, তার লালা, তার জিভ, তার নিঃশ্বাস, সবকিছুই ছিল পূর্ণিমার শরীরের অন্তরতম গোপনে নেশার খেলা। পূর্ণিমা তার দুই পা সোমনাথের কোমরে জড়িয়ে ধরেছিলেন, তার আঁচলগুলি চাঁদের আলোয় হাসছিল।

মাঝে মাঝে সোমনাথ তার গলা ছেড়ে চিৎকার করে উঠতেন, পূর্ণিমা তার ঠোঁটে আঙুল দিয়ে থামিয়ে দিতেন। "আস্তে, সোমনাথ," তার কণ্ঠস্বরে ছিল নিষেধ, খেলা।

সোমনাথ বুঝতেন। এই রাত কেবল তাদের দুজনের, চাঁদের আলোয় এক গোপন স্বর্গ। তার লালা ঝরে পড়ত পূর্ণিমার গলায়, বুকে, উরুতে, এক লালচে চিহ্ন ছেড়ে যেত।

পূর্ণিমা তার উত্তেজনা আর চেপে রাখতে পারতেন না। তার হাত সোমনাথের পিঠে, চুলে, বুকে ঘুরে বেড়াত, আঁচল ছুঁড়ে ফেলেছিলেন অনেক আগেই। তার শরীর কামনার আগুনে জ্বলছিল, সোমনাথের প্রতিটি স্পর্শে ছটফট করে উঠত।

সোমনাথ জানতেন, পূর্ণিমা শেষ কামনা করছেন, তার হাত, তার লালা, তার ঠোঁট, তার শরীর চাইছেন তার ভেতরে। সেও চাইছিলেন তাই, পূর্ণিমাকে তার চূড়ান্ত আনন্দে পৌঁছে দিতে।

তার নিজের উত্তেজনা আর ধরতে পারছেন না। তার শরীর কাম্পতে লাগল, পূর্ণিমার উত্তেজিত শ্বাস তার কানে ঝমঝম করছিল।

এক নিঃশ্বাসে, সোমনাথ নিজেকে পূর্ণিমার ভেতরে ঢুকিয়ে দিলেন। তার চোখ বন্ধ হয়ে গেল, শুধু অনুভব করছিলেন পূর্ণিমার শরীরের গরম, তার গভীরতম স্পর্শ।

পূর্ণিমা চিৎকার করে উঠলেন, তার শরীর কামনার তরঙ্গে উঠে পড়ল। তার নিঃশ্বাস থমকে গেল, তার দুই হাত সোমনাথের পিঠে আঁচড়ে গেল, তার পুরো শরীর শিহরিত হয়ে উঠল।

সোমনাথ তার গতি বাড়ালেন, তার চো*ন, তার লালা, তার স্পর্শ, সবকিছুই ছিল পূর্ণিমার শরীরের মহাকাব্য। তারা দুজনই হারিয়ে গিয়েছিলেন, এই নিষিদ্ধ কামনার গভীর অরণ্যে।

চাঁদ নিরব দর্শক ছিল, তার আলোয় এই উন্মাদনা আরো মাতাল হয়ে উঠল। বারান্দার নিস্তব্ধতা ভেঙে গেল দুজনের আনন্দ আর কষ্টের মিশ্র আওয়াজে।

এই রাতে, চাঁদ ছিল সাক্ষী তাদের গোপন প্রেমের, নিষিদ্ধ কামনার। এই রাতে, তারা লিখেছিলেন তাদের নিজস্বের কামকাহিনী, চাঁদের আলোয়, রাতের হাওয়ায়, কামনার ছটফটানিতে। পূর্ণিমার শরীর ছিল তার নেশার চিত্রকলা, তার চো*ন ছিল অমৃতের ঝরণা, তার কামনা ছিল অগ্ন্যুৎপাত। সোমনাথ সেই আগুনে নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিলেন, তার প্রতিটি স্পর্শে, চো*নে পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছিলেন, আবার নতুন করে উঠে আসছিলেন।

পূর্ণিমা তার দুই পা সোমনাথের কোমরে জড়িয়ে ধরেছিলেন, তার নখ তার পিঠে চুঁড়ে দিয়েছিলেন, এক নিঃশ্বাসে কামনা আর যন্ত্রণার মিশ্র মন্ত্র উচ্চারণ করছিলেন। তার গলা থেকে কখনো গর্জন বেরিয়ে আসছিল, কখনো তীক্ষ্ণ চিৎকার, সোমনাথকে পাগল করে দিচ্ছিল।

সোমনাথ আর নিজেকে সামলে রাখতে পারছিলেন না। তার শরীর কাম্পতে লাগল, তার নিঃশ্বাস গভীর হয়ে উঠল, পূর্ণিমার উত্তেজিত শ্বাস তার কানে ঝমঝম করছিল। তার চোখ বন্ধ হয়ে গেল, শুধু অনুভব করছিলেন পূর্ণিমার শরীরের গরম, তার গভীরতম স্পর্শ।

এক নিঃশ্বাসে, সোমনাথ নিজেকে পূর্ণিমার ভেতরে আরো গভীর ঢুকিয়ে দিলেন। তার শরীর শিহরিত হয়ে উঠল, তার কণ্ঠস্বরে ছড়িয়ে পড়ল দীর্ঘশ্বাস। পূর্ণিমা চিৎকার করে উঠলেন, তার শরীর কামনার তরঙ্গে উঠে পড়ল। তার নিঃশ্বাস থমকে গেল, তার দুই হাত সোমনাথের পিঠে বেসে গেল, তার পুরো শরীর শিহরিত হয়ে উঠল।

সোমনাথ তার গতি বাড়ালেন, তার চো*ন, তার লালা, তার স্পর্শ, সবকিছুই ছিল পূর্ণিমার শরীরের মহাকাব্য। তারা দুজনই হারিয়ে গিয়েছিলেন, এই নিষিদ্ধ কামনার গভীর অরণ্যে। চাঁদ নিরব দর্শক ছিল, তার আলোয় এই উন্মাদনা আরো মাতাল হয়ে উঠল। বারান্দার নিস্তব্ধতা ভেঙে গেল দুজনের আনন্দ আর কষ্টের মিশ্র আওয়াজে।

এই রাতে, চাঁদ ছিল সাক্ষী তাদের গোপন প্রেমের, নিষিদ্ধ কামনার। এই রাতে, তারা লিখেছিলেন তাদের নিজস্বের কামকাহিনী, চাঁদের আলোয়, রাতের হাওয়ায়, কামনার ছটফটানিতে।

সোমনাথ নিজেকে আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেন না। পূর্ণিমার নাম উচ্চারণ করে তিনি নিজেকে ছেড়ে দিলেন, তার গরম তরল পূর্ণিমার গভীরতম স্থানে ছড়িয়ে গেল।

পূর্ণিমা চিৎকার করে উঠলেন, এক অসম্ভব আনন্দে তার শরীর ধাক্কা খেল। তার শ্বাসরুদ্ধ হয়ে গেল, তার চোখে জল এলো, তার শরীর কামনা আর সন্তুষ্টির এক অজ্ঞান উচ্ছ্বাসে কেঁপে উঠল।

সোমনাথও তার চূড়ান্ত আনন্দে পৌঁছে গেল। তার শরীর শিথিল হয়ে গেল, পূর্ণিমার গভীরতম স্থানে নিঃশব্দে শুয়ে পড়ল। চাঁদ তাদের উপরে সাক্ষী হয়ে ছিল, নিঃশব্দে হাসছিল।

কিছুক্ষণ নিঃশব্দে শুয়ে থেকে, সোমনাথ ধীরে ধীরে নিজেকে বের করে আনলেন। পূর্ণিমা তার চোখ বন্ধ করেই তার হাত ধরে রেখেছিলেন। তার গরম শরীরের স্পর্শ সোমনাথকে মাতাল করে দিচ্ছিল।

"পূর্ণিমা," সোমনাথ আলতোভাবে তার গালে চো*ন করলেন। "আমি..."

"চুপ," পূর্ণিমা তার ঠোঁটে আঙুল দিয়ে থামিয়ে দিলেন। "এখন কথা না।"

সোমনাথ তার চোখে তাকালেন, তার চোখে ছিল কামনার ক্লান্তি, সন্তুষ্টির ঝিলমিল। তিনি আর কিছু বললেন না, শুধু পূর্ণিমাকে আরো কাছে টেনে নিয়ে তার গালে চো*ন করলেন।

তারা বারান্দায় শুয়ে রইলেন, চাঁদের আলোয়, রাতের হাওয়ায়। পূর্ণিমা তার মাথা সোমনাথের বুকে রেখেছিলেন, তার গরম নিঃশ্বাস তার গলায় লাগছিল।

"সোমনাথ," পূর্ণিমা কিছুক্ষণ পর ফিসফিস করে বললেন, "আজকের রাত আমি কখনো ভুলব না।"

সোমনাথ তার চুলে হাত বুলিয়ে দিলেন। "আমিও না।"

তারা আর কথা বললেন না। শুধু চুপ করে শুয়ে রইলেন, একে অপরের গরম শরীরের স্পর্শে, চাঁদের আলোয় আর রাতের হাওয়ায় নিজেদের হারিয়ে দিয়ে।

এই রাতে, তারা লিখেছিলেন তাদের নিজস্বের কামকাহিনী, এক গোপন পুরনো বারান্দায়, চাঁদের সাক্ষী হয়ে। এই রাতে, তাদের কামনা, তাদের স্পর্শ, তাদের আনন্দ, সবকিছুই মিশে গিয়েছিল এক অবিস্মরণীয় রাতে।

এই রাতে, সোমনাথ আর পূর্ণিমা ঠিক বুঝতে পারলেন, কখনো কখনো নিষিদ্ধ কামনাও হয়ে উঠতে পারে এক মধুর স্মৃতি, এক গোপন আনন্দ। আর এই রাতের গোপন আনন্দ কখনো তাদের মনের গভীরতম কোণে লুকিয়ে থাকবে, তাদের কামনার চিরদিনের জ্বলন্ত সাক্ষী হয়ে।

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)