গোপন বারান্দার গান: এক প্রেমিকার নিষিদ্ধ লালসা - Romantic Choti Golpo Part 7

Soumya
0

গোপন বারান্দার গান: এক প্রেমিকার নিষিদ্ধ লালসা

Romantic Choto Golpo Part 7

গোপন বারান্দার গান: এক প্রেমিকার নিষিদ্ধ লালসা - Romantic Choti Golpo Part 7

আরো চটি গল্প পড়তে হলে এখানে ক্লিক করুন:

সোমনাথের ঠোঁটে একটা শোঁকানো হাসি খেলে গেল। ঐশ্বর্যার হাতটা তার হাতের মধ্যে এমনভাবে আটকে পড়েছে, যেন মুক্তি পাওয়ার কোনো উপায় নেই। তারা দু'জন দুপুরের রোদে ঢাকা একটা পুরনো বটগাছের তলায় বসেছিল, গরম হাওয়ায় ঘুম আর ইচ্ছার একটা মিশ্রণে তাদের চোখ ঢুলুম ছিল।


"আচ্ছা," ঐশ্বর্যা চোখ খুলে সোমনাথের দিকে তাকালো, "এই যে আমরা এখানে এসেছি, এটা কি তোমার আগে থেকেই প্ল্যান করা ছিল?"


"হয়তো," সোমনাথ তার গালে একটা চুমু খেয়ে দিল, "হয়তো আমি তোমাকে এখানে এনে একটু খেলতে চেয়েছিলাম।"


ঐশ্বর্যা তার চুলের গোছাটা ঠিক করে নিয়ে বলল, "খেলা? কী খেলা?"


"একটা নিষিদ্ধ খেলা," সোমনাথ তার চোখের মধ্যে গভীরভাবে তাকালো, "একটা খেলা যেখানে শুধু আমরা দু'জনই আছি, আর কোনো নিয়ম নেই।"


ঐশ্বর্যার শরীরে একটা ঝিঁঝিঁ লাগলো। সে জানতো সোমনাথের কথাগুলো কোনো দিকে নিয়ে যেতে পারে, আর সেই দিকটা ছিল তার কাছেও অজানা, উত্তেজনাপূর্ণ।


"বলো," তার কণ্ঠস্বর ছিল একটু কাঁপা, "কী খেলা?"


সোমনাথ তার টি-শার্টের একটা বাটন খুলে দিল, তার বুকের ত্বক ঐশ্বর্যার চোখের সামনে উন্মোচিত হল।
"এই খেলায়," সে ধীরে ধীরে বলল, "আমরা শুধু আমাদের ইচ্ছাকে অনুসরণ করব। যেখানে স্পর্শ, শব্দ, আর নিঃশ্বাস সবই হয়ে উঠবে একটা নিষিদ্ধ গান।"


ঐশ্বর্যা তার ঠোঁট কামড়ে ধরল। সে জানতো এই খেলায় সে হয়তো হারিয়ে যেতে পারে, নিজের কাছেই অচেনা হয়ে উঠতে পারে। কিন্তু সেই ভয়ের মধ্যেই ছিল একটা অদ্ভুত আকর্ষণ, একটা প্রলোভন।


"আচ্ছা," সে নিজের গলা সাধ করে বলল, "আমি এই খেলা খেলতে চাই।"

সোমনাথের চোখে জ্বলে উঠল একটা শিখা। সে ঐশ্বর্যার কাছে আর একটু এগিয়ে এলো, তাদের দু'জনের শরীর একে অপরের সাথে লেগে গেল।


"তাহলে শুরু করা যাক," সে ফিসফিস করে বলল, "এই নিষিদ্ধ গানের খেলা।"


আর তারপর, পুরনো বটগাছের সাক্ষী হয়ে, শুরু হল একটা খেলা, যেখানে ঐশ্বর্যার বুকের শাড়ি তালগোল পাকিয়ে গেল সোমনাথের শব্দে। তার ঠোঁটে একটা তৃষ্ণা জেগে উঠল, যেটা শুধুই পানি দিয়ে মেটানো যাবে না। সেও এগিয়ে গেল, তার হাত সোমনাথের পিঠের মধ্যে গরম বালির মতো ছড়িয়ে দিল।


"এখানে নেই," সোমনাথ তার কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, "চল, আমাদের আরও গোপন একটা জায়গা আছে।"


সে ঐশ্বর্যার হাত ধরে টেনে তুলল, তারা বটগাছের নিবিড় ছায়া ছেড়ে গেল। পুরনো বাড়ির পিছনের দিকে একটা গোপন বারান্দা ছিল, কুঁজ-পাতারে ঢাকা, যেন বাইরের চোখ এখানে পৌঁছে না।


ঐশ্বর্যা এখানে কখনও আসেনি। একটা অজানা উত্তেজনা তার শরীর জুড়ে ছড়িয়ে গেল। সোমনাথ তাকে ঠেলে দিয়ে দেয়ালের গায়ে, তার দু'হাত তার মাথার উপরে দেয়ালে আটকে দিল।


"এখন," সে ঐশ্বর্যার চোখের মধ্যে তাকিয়ে বলল, "আমাদের গান শুরু করি।"


সে আলতো হাতে ঐশ্বর্যার টি-শার্টের গলা বন্ধ খুলে দিল। শীতল বাতাস তার বুকের ত্বক স্পর্শ করল, সে একটা শিহরিত অনুভব করল। সোমনাথের হাত ধীরে ধীরে তার ব্রায়ের হুক খুলতে লাগলো, তার নিঃশ্বাস ঐশ্বর্যার গলায় গরম হাওয়া লাগিয়ে দিল।


"আমি তোমাকে আলতো করে ছুঁয়ে যাবো," সোমনাথ ফিসফিস করে বলল, "তুমি আমাকে শুধু অনুভব করো, কোনো শব্দ করো না।"


সে তার একটা আঙুল ঐশ্বর্যার পেটের উপরে চালাতে শুরু করল, তারপর ধীরে ধীরে উপরে উঠে তার বুকের গোলাপের কোমল কুঁড়ি স্পর্শ করল। ঐশ্বর্যা নিজেকে বাঁধন ঠেকাতে চেষ্টা করলো, কিন্তু তার শরীর সোমনাথের স্পর্শে আগুনের মতো জ্বলে উঠছিল।


সে তার ঠোঁট কামড়ে ধরে চুপ থাকলো, শুধু তার নিঃশ্বাসের তালে তার নিজের শরীরের গান শুনতে লাগলো। সোমনাথের হাত তার ব্রা বন্ধন খুলে ফেলল, তার বুকের নরম গোলাপ দুটো তার হাতের তালে এসে পড়ল।


"এই গোলাপের গন্ধ," সে আস্তে কণ্ঠে বলল, "ঠিক তোমার মতো।"


সোমনাথ তার ঠোঁট ঐশ্বর্যার গলায় নামালো, তার নিঃশ্বাস তার গলায়, বুকে, আর পেটে গরম হাওয়ার মতো ছড়িয়ে দিল। তার দেহ একটা নরম তন্ত্রীর মতো কঁপতে লাগলো।


"আরও," সে ফিসফিস করে বলল, "আরও চুম্বন চাই।"


সোমনাথ তার গলায়, বুকে, আর পেটে চুম্বন করতে থাকলো, তার হাত ঐশ্বর্যার শরীর আগুনের গদিতে বসার মতো অনুভব হচ্ছিল। সোমনাথের চুম্বনগুলি তার শরীরের প্রতিটি কোণকে উত্তেজিত করছিল, সে নিজেকে আর সামলাতে পারছিল না। তার নিঃশ্বাস তার নিজের কানে তীব্র গর্জন লাগছিল, কিন্তু সে চুপ ছিল, শুধু তার শরীরের গানই বেজে চলেছিল।


সোমনাথ তার ব্রা পুরোপুরি খুলে ফেলল, তার নরম গোলাপগুলি তার হাতের তালে ছন্দ দিয়ে উঠল। সে দুটোকে আলতো করে চুম্বন করল, তারপর তার জিভ দিয়ে টিপ দিয়ে সুখীশিরিয়ল তৈরি করল। ঐশ্বর্যা কেঁপে উঠল, তার কোমর তার পায়ের মাঝে খুলে গেল।


"আরও," সে ফিসফিস করে বলল, তার কণ্ঠস্বরে ছিল একটা ক্ষীণ কাতরতা।


সোমনাথ তার অনুরোধে সাড়া দিল। সে তার শাড়ির আঁচল ধীরে ধীরে খুলে নিচে নামালো, তার পা তুলে তার কোমরে জড়িয়ে দিয়ে পাতালো। ঐশ্বর্যা এখন সম্পূর্ণরূপে তার বুকে, তার দয়া-সহকারিতার উপরে।


সোমনাথ তার পায়ের পাতা থেকে চুম্বন শুরু করল, তার জিভ তার গোড়ালীর মোচাকে আলতো করে চুম্বন করল। সে ধীরে ধীরে উপরে উঠল, তার হাঁটু, তার গোটা পা ছুঁয়ে আলতো করে চুম্বন করল। ঐশ্বর্যা তার হাত তার চুলে গরিয়ে দিল, তার নখ কামড়ে ধরে।


"সোমনাথ," সে কাতর কণ্ঠে বলল, "আমি আর ঠিকে নেই।"


সোমনাথ তার ঠোঁট তার ঠোঁটে রেখে হাসলো।


"ঠিক থাকার দরকার নেই," সে ধীরে ধীরে বলল, "শুধু অনুভব করো।"


সে বারান্দার ফাঁক দিয়ে আসা চাঁদের আলোয় ঐশ্বর্যার শরীর দেখলো। তার ত্বক হালকা সোনালি ঝিলমিল করছিল, তার বুক উঠনামা করছিল, তার চোখে ছিল অগ্নিদাহ ও কামনা। সে একটা মূর্তির মতো সুন্দর ছিল, একটা নিষিদ্ধ ফুল, শুধু তার জন্য ফুটে উঠেছে।


সোমনাথ তার শাড়ির বাকি অংশও খুলে ফেলল, তার নরম কাপড় ঐশ্বর্যার শরীর থেকে ঝরে পড়ল। সে সম্পূর্ণরূপে তার সামনে, চোখে দেখার আর স্পর্শ করার জন্য।


সোমনাথ ধীরে ধীরে তার কোমরের নিচে নামলো, তার ঠোঁট ঐশ্বর্যার গোপন জায়গায় লাগলো। ঐশ্বর্যা শ্বাসরুদ্ধ হয়ে কেঁপে উঠল, তার পায়ে শক্তি থাকল না, সে সোমনাথের উপরে সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল।


সোমনাথ তার জিভ দিয়ে আলতো করে চুম্বন করল, তার দম ঐশ্বর্যার গোপন জায়গায় গরম হাওয়ার মতো লাগলো। সে ধীরে ধীরে তার আঙুল ভিতরে ঢুকিয়ে দিল।


ঐশ্বর্যার শরীর আগুনের ঢেউয়ে ধাক্কা খেলো। সোমনাথের জিভ তার গোপন স্থানে এমনভাবে নেচেছে, মনে হচ্ছে তার হৃদয়ই সেখানে স্পন্দিত হচ্ছে। তার নিঃশ্বাস ক্ষীণ কাতর কান্নায় ভেঙে পড়েছে, তার পায়ের মাঝে গরম লাভা বয়ে চলেছে।


সোমনাথের আঙুল তার ভিতরে আরও ডুবে গেছে, তার শরীরের শিরাগুলো উত্তেজনায় কেঁপে উঠছে। সে এমন অনুভব আগে কখনও পায়নি, শুধু ঐ কাঙ্ক্ষিত গভীরতার স্বপ্ন দেখেছে। তার গলা দিয়ে একটা নিষেধের আর ছাড়ার আবেগ মিশ্রিত শব্দ বেরিয়ে এলো।


"সোমনাথ..." সে হাঁফাতে বলল, "আরও... আরও দাও।"


সোমনাথ তার কাছে আরও এগিয়ে এলো, তার শরীর ঐশ্বর্যার শরীরের সাথে মিশে গেল। সে তার ঠোঁট ঐশ্বর্যার গলায়, বুকে, আর পেটে বেড়াতে লাগলো, তার হাত ঐশ্বর্যার কোমরে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে রাখলো।


"এখন, আমার গোলাপ," সে কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, "আমাদের গানের চূড়ান্ত সুর।"


সে ধীরে ধীরে তার নিজের প্যান্ট খুলে ফেলল, তার উত্তেজনা ঐশ্বর্যার শরীরের গরমে আরও বেড়ে গেল। সে নিজেকে ঐশ্বর্যার উপর স্থাপন করলো, তার শক্ত পুরুষত্ব ঐশ্বর্যার গভীরতার দ্বারে গিয়ে ঠেকলো।


ঐশ্বর্যা চোখ বন্ধ করে তাকে গ্রহণ করলো। তার শরীরের প্রতি কোণ থেকে কেঁপে উঠছে, তার আত্মা তার নিজের লাভা-স্নানে স্নান করছে। সে তার হাত সোমনাথের পিঠে গরিয়ে দিল, তার নখ তার ত্বক কামড়ে ধরে।


"এখন," সে আবার ফিসফিস করে বলল, তার কণ্ঠস্বরে ছিল শিহরিত আনন্দ, "চুম্বন করো আমাদের গোপনতার গান।"


সোমনাথ তার ঠোঁট তার ঠোঁটে রাখলো, তার শরীর ঐশ্বর্যার শরীরের সাথে মিশে গেল। তারা একসাথে ধীরে ধীরে উঠতে লাগলো, নামতে লাগলো, তাদের নিঃশ্বাসের তালে তাদের গান বাজতে লাগলো।


একটা আগুনের নৃত্য, দুটো শরীরের মিলনে সৃষ্ট একটা নিষিদ্ধ ঝড়। তারা নিজেদেরকে হারিয়ে ফেলো, শুধু অনুভব করলো, এই গোপন বারান্দায়, চাঁদের আলোয়, তারা একটা নিষিদ্ধ ফুল ফুটিয়েছে, তাদের নিজেদের কাছেই আগে অচেনা।


এই গানের শেষ নেই, শুধু আছে একটা চিরন্তন মিলন, দুটো শরীরের একত্ব, একটা কামনার ঝড়। চাঁদ তার গতিপথে এগিয়ে চলে, বারান্দায় আলো-ছায়ার খেলা চলতে থাকে।


চাঁদ আরো উঁচুতে উঠে গেল, বারান্দাকে একটা রুপোলি আভা দিয়ে। ঐশ্বর্যা আর সোমনাথের গানও অন্য মাত্রায় পৌঁছে গেল। তাদের শরীর দুটো গরম লাভা, একে অপরের সাথে জড়িয়ে, গলিয়ে একাকার হয়ে গেছে।


ঐশ্বর্যার শ্বাস ক্ষীণ কাতর কান্না আর উত্তেজনার হাহাকারে মিশে গেছে। তার নখ সোমনাথের পিঠে খড়খড় করে, তার পায়ে তার কোমর জড়িয়ে ধরে, তাকে আরো নিজের কাছে টানছে। সোমনাথও তার কাছে কম যাচ্ছে না। তার শরীরের শিরাগুলো ফুলে উঠেছে, তার গলা দিয়ে নিষেধের আর ছাড়ার শব্দ মিশে একটা গম্ভীর গর্জন বেরিয়ে আসছে।


তারা মেঝেতে গড়িয়ে পড়লো, চাঁদের ঠান্ডা আলো তাদের গরম শরীরে একটা অদ্ভুত ঠান্ডা-গরমের খেলা চালালো। সোমনাথ ঐশ্বর্যার শরীরটা তার হাতে তুলে নিল, তার কোমর থেকে শুরু করে পা পর্যন্ত চুম্বন করতে লাগলো। তার জিভ তার ত্বকের প্রতিটি ইঞ্চি অনুভব করলো, তার শ্বাস তার শরীরে গরম হাওয়ার ঝড় বইয়ে দিল।


ঐশ্বর্যা নিজেকে আর সামলাতে পারছিল না। তার শরীরের প্রতিটি কোণ চিৎকার করে উঠছিল, আরও, আরও চাই। সে সোমনাথের চুল কামড়ে ধরলো, তার ঠোঁটে নিষ্ঠুরভাবে চুম্বন করলো। তার শরীরের শক্ত পেশীগুলো তার প্রতিটি স্পর্শে উত্তেজিত হয়ে কেঁপে উঠছিল।


সোমনাথ শেষ পর্যন্ত তার নিজের পুরুষত্বকে আর ধরে রাখতে পারলো না। একটা নিষেধের আর আনন্দের চিৎকার তার গলা দিয়ে বেরিয়ে আসলো, তার গভীরতার মধ্যে নিজেকে ঢেলে দিল।


তারা একাকার হয়ে গেল, দুটো শরীরের মিলনে একটা নতুন জগত তৈরি হলো। তাদের নিঃশ্বাসের তালে, শরীরের কাঁপুনিতে একটা নিষিদ্ধ গান বেজে উঠল, কেউ শুনতে পায় না, কেউ বুঝতে পারে না। শুধু তারা, এই গোপন বারান্দায়, চাঁদের সাক্ষী হয়ে, নিজেদের গান গেয়ে চলেছে, নিজেদের কাছেই অচেনা একটা নিষিদ্ধ পৃথিবী আবিষ্কার করেছে।


সময় থেমে গেল, না হয় অনেক দ্রুত গতিতে এগিয়ে গেল। তারা জানে না, কতক্ষণ এভাবে ছিল, কতক্ষণ তাদের এই নিষিদ্ধ গান বাজল। কিন্তু যখন শেষ পর্যন্ত নিঃশব্দ হয়ে পড়লো, শুধু তাদের শ্বাসের শব্দ আর বুকের উঠনামা বাকি রইলো, তখনো তাদের শরীর একে অপরের সাথে জড়িয়ে ছিল, তাদের মন দুটো একে অপরের মধ্যে হারিয়ে গিয়েছিল।


একটা নতুন জন্ম, একটা নতুন শুরু, একটা নিষিদ্ধ গানের শেষতবে।

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)