অন্তরের নিষিদ্ধ নদী - Bangla Choti Golpo

Soumya
0

কলেজের ক্যাম্পাস থেকে শহরের প্রদর্শনী পর্যন্ত, ফ্রেমে ফ্রেমে রূপময়ী ও লক্ষ্মণ ভেঙে ফেলে সামাজিক কাঠামোর দেয়াল, নিজের ভেতর জমে থাকা দ্বিধা-আশায় আকুল হয়ে গড়ে তোলে এক নিষিদ্ধ নদীর মতো আন্তরঙ্গ ভালোবাসা, যা বহমান অবিরাম।

“অন্তরের নিষিদ্ধ নদী” – এক Bangla Choti Golpo যেখানে ফটোগ্রাফি আর চলচ্চিত্রের ছায়াছবির পটভূমিতে রূপময়ী–লক্ষ্মণের নিষিদ্ধ প্রেমের তীব্র আবেগ ভেসে ওঠে, সামাজিক বাধা অতিক্রম করে এক অন্তরঙ্গ বিশ্বাসের সেতু গড়ে তোলা হয়।

অন্তরের নিষিদ্ধ নদী

রূপময়ী সব সময়ই নিজেকে নিয়ে দ্বন্দ্বে থাকত। কলেজে প্রথম দেখায় লক্ষ্মণ দাশের দিকে তাকিয়ে যে অচেনা অনুত্তপ্ত তৃষ্ণা অনুভব করেছিল, তা হয়তো তখনও সে বুঝতে পারেনি ভালোবাসা কি। ক্যামেরার লেন্সের আড়ালে থাকতে সে স্বস্তি পেত—নিজেকে অদেখা রেখে শুধু ঘটনার দৃশ্যমান দিকগুলোই রাখত। অথচ লক্ষ্মণের উপস্থিতি তার ভিতর ঘোলা পানির মতো এক প্রবল আন্দোলন ঘটিয়ে দিত, যা সে কোনোদিন ঠেকাতে পারত না।

তাদের পরিচয়টা তুলনামূলকভাবে সাচ্ছন্দ্যপূর্ণ—ক্লিক ও ক্যামেরার শাটারের স্পন্দনে। লক্ষ্মণ ছিল ফিল্ম মেকিং-এ মাস্টার্স; রূপময়ী স্টিল ফটোগ্রাফি নিয়ে। একটি ওয়ার্কশপে ফটোগ্রাফি পোর্টফোলিও শেয়ার করতেই লক্ষ্মণের চোখে প্রশংসার জোয়ার বয়ে উঠল। “এই চোখে তুমি যে মুহূর্তগুলো ধরতে পারো, ঠিক সেরকম ছন্দ আমি মুভিতে তৈরি করতে চাই,” সে বলল, হাসি ফোটিয়ে। রূপময়ী হলো বিস্মিত, কারণ কেউ আগে এ রকম আবেগ নিয়ে কথা বলেনি।

কিন্তু ধাপে ধাপে তাদের মধ্যকার সম্পর্ক গাঢ় হতে শুরু করল—এভাবে যে দু’টি কলমের ড্রয়িং একে অপরের ডানার কিন্তুর জুড়ে অগ্রসর হতে থাকে। বিকেলের ক্যাম্পাস ক্যাফেটের আলো-ছায়ায়, শিলিংয়ের সারি হয়ে বসে তারা মত বিনিময় করত—ছবির গহীনে লুকানো গল্প, মানুষের মুখের আভাস, আবেগের সূক্ষ্ম দিক। রূপময়ী বোঁচকা হয়ে শুনত, আর লক্ষ্মণ কখনও কখনও বাঁধা পড়া ভাঙতে গিয়ে অলরেডি গোপন অনুভূতির কথা বলে ফেলত, “তুমি যখন ছবির ফ্রেমে নিজের মনের ভেতরকে ক্যাপচার কর, আমি তখন সেই বিশ্লেষণে হারিয়ে যাই।”

এই বিজ্ঞাপনশূন্য কথোপকথন তাদের ভালোবাসার শস্যবেষ্টন বোনা শুরু করল। দুজনেই জানত—এই সম্পর্ক সাধারণ বন্ধুত্ব নয়; আড়ালে যে চিন্তার প্রবল স্রোত জমছে, সেটার মাটি কোনোদিন বিকট হতে পারে। আরেকপাশে রূপময়ীর পরিবার সবচেয়ে সাধারণ আদর্শ বেঁকে ধরেছিল—‘ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, সরকারি চাকরির বাইরে জীবন বৃথা।’ যখন রূপময়ী বিষয়টা পরিবারে প্রথম বলেছিল, তার মা মাথা ঝকঝক করে বলল, “ছবি-বেশি নিয়ে কি হবে? তুমি লেখাপড়া করো ঠিকমতো।”

রূপময়ী চুপ করে ছিল—কিছু বলতে পারল না। তখন লক্ষ্মণের হাত কাঁপল, সে রূপময়ীর হাতে হালকা ছোঁয়া দিয়ে বলল, “আসো, আমরা পালিয়ে যাই এই কাঠামো ছেড়ে।” রূপময়ী তখন বুঝেছিলো, ভালোবাসা মানেই রাতের আড়ালে কোনো আলো—যা ধরা যায় না, তখনো যে জ্বলছে।

তারা কলেজ শেষ হতেই ঠিক করল—একসাথে শহর ছেড়ে একটু দূরের পাহাড়ী গ্রামে চলে যাবে, যেখানে বেড়ে ওঠা দুটি আমগাছের তলায় ছোট্ট একটি বাড়ি আছে। লক্ষ্মণের বাবা-মা সেদিন বলেনি কিছু, কারণ তারা জানত যে ছেলে-মেয়েদের সম্পর্কের আড়ালে অনেক রহস্য লুকিয়ে থাকে। রূপময়ীর বাবা-মা শুনেই আক্ষেপের সাথে বলল, “একটা নরমলি চাকরি পেয়ে গেলে তো জীবনটা স্থির হতো।” রূপময়ী বড় কণ্ঠে বলল, “আমি স্থির হতে চাই শুধু তার জীবনে।”

তাদের গ্রামগামী ভ্রমণ শুরু হল এক সকালে। ট্রেনের জানালা দিয়ে মাথা বার করে লক্ষ্মণ বলল, “দেয়াল যতই উঁচু হোক, কল্পনার সেতু যে তৈরি হবে না, তা নয়।” রূপময়ীর চোখে জল এলো—না, এ যে কষ্ট নয়, আনন্দের নীরবতা; বিশ্বাস, ইচ্ছে, আর ভয়—সব একসঙ্গে জমে যাওয়া অনুভূতি।

গ্রামে পৌঁছে পাহাড়ি রেখায় ছায়া পড়ল বিকেলের। যে ছোট্ট বাড়িতে তারা উঠেছিল, সেটি আর্তনাদের মতো অচেনা আলো ছড়িয়ে দিয়েছিল। রূপময়ী প্রথমদিকে সন্দিহান থাকলেও লোকাল ভাই-বোনেরা অতিথি-সৎকারে মেতে উঠল, আগাছা ছাঁটাই, দই-ভাজা দিয়ে ভরপুর। রাত খানিক পরে, তারা বসে আড্ডায়—তারা বলল, “নতুন যুগে নতুন প্রেমের গল্প, তুমি দুই জাতির প্রদীপ।”

লক্ষ্মণ রূপময়ীর চোখে তখন নতুন চিন্তা মেলের চেষ্টা করতে চাইছিল; সে জিজ্ঞেস করল, “তুমি কি সত্যি ভেতরে ভেতরে আমার অস্তিত্ব অনুভব কর?” রূপময়ী মৃদু করে মাথা নাড়ল—“যখন তুমি চুপ করে পাশে বসো, যখন তোমার নিঃশ্বাসের শব্দ অচেনা কবিতা শোনায়, তখনই।”

তারপর রাত জাগ্রত হল একটি ছোট খামারে, যেখানে তারা একসাথে করাত কুয়াশা, পাখির ডানা, সবুজ ধানক্ষেতের মৃদু গন্ধ শোনার চেষ্টা করতে লাগল। রূপময়ীর মন তখন অজানা ভরে উঠল—“এই অপরিচিত শান্তি, যখন তুমি সামনে থাক, তখন সব ভালো।”

পরদিন সকালে, তারা বেড়াতে সাধারণ পুকুরের ধারে গেল। নীল জল পরশ দিয়েছিল তাদের পায়ে, আকাশ খোলা, মেঘ হালকা। রূপময়ী হঠাৎ জিজ্ঞেস করল, “তুমি ভাবছো না—এমন একটা মুহূর্ত কি স্থায়ী হতে পারে?” লক্ষ্মণ কাঁধে হাত বুলিয়ে বলল, “যে স্মৃতিতে ভালোবাসা জমে, সেটা অক্ষয়।”

কিন্ত এই অক্ষয়তার মাঝেই জন্ম নিল ভাঙন—একটা পতাকা বোঝাতে পারে না, তা হল দায়িত্ব। কয়েকদিন পর রূপময়ীর মা ফোন করে জানতে চাইলেন, “তোমার চাকরি? প্ল্যান?” রূপময়ী সাড়া দিতে না পেরে কেঁদে বসল। সে রাতে লক্ষ্মণ খবর আসার আগেই বুঝতে পারল—দুটি পৃথক পৃথিবীর মাঝেই বোঝাপড়ার ফাঁক আছে।

রাজনৈতিক অস্থিরতার জন্য শহরে বড় কোম্পানি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে—লক্ষ্মণ তৈরি হতে কোনো ডকুমেন্টারিতে কাজ পাওয়ার আশাটা খানিক কমিয়ে দিয়েছিল। রূপময়ীর বাবা- মা আগ্রহ হারিয়ে ফেলল, “ছবির ঝামেলা, মাছি তারজমা—তার পর কি?” তারা ভেবেছিল, শিল্পে জীবন অস্থায়ী।

রূপময়ী বুঝল, তার ভালোবাসার তীব্রতা আর সমাজের বাস্তবতার গণ্ডি ক্রমশ সংঘাতের মুখে—তার হৃদয় বলছিল, “যদিও মৃত্যুও মুছে দিতে পারে না ভালোবাসা।” কিন্তু মাথা ভাবছিল, “উইল এই ভালোবাসা ফান্ডামেন্টাল ড্রাইভ করতে পারবে কি জীবনের?”

তারা ঠিক করল গ্রাম থেকে ফিরে এসে নিজেদের পৃথক পৃথক অগ্রগতির পথ খুঁজবে—লক্ষ্মণ শহরে থেকে ডকুমেন্টারি ফিল্মের প্রোডাকশন হাউসে ইন্টার্নশিপ নেবে; রূপময়ী কলকাতার একজন খ্যাতনামা ফটোগ্রাফার সহকারী হবেন। এই দূরত্ব যে তাদের ভালোবাসাকে শুষ্ক করে দেবে না, তা দু’জনেই ব্যাকুলভাবে বিশ্বাস করেছিল।

কলকাতা ফিরে আদি… নয়, রূপময়ীর মন নানা আপস্বরূপে ভেঙে গেল। সে রাত জাগা স্টুডিওর কোণে বসে ছবি এডিট করছিল, অথচ তার মনে বারবার একটি ফ্রেম ছাপ হয়ে উঠল—লক্ষ্মণের চোখে যে আভা, সেই আভা কখনো কীবোশ্বিক ফিল্মের শ্যুটার্স বানানাই পূরণ করতে পারে? সে ফোনে বারবার কল করল, কিন্তু লক্ষ্মণ ব্যস্ত—সেলফোন রিসিভ হতো, তারপর ব্যস্ততার অজুহাতে হুট করে ক্লোজ।

রূপময়ীর হৃদয় কেঁদে উঠল। তার চোখে প্রতিদিন একটি নতুন দানাবন্দনা: “এ কি স্বপ্ন? না বাস্তব?” সে ভাবল, “ভালোবাসা তো ধুলো নয়, হাতে মুছে ফেলা যায় না।” তারপর গভীর নিশ্বাস নিয়ে একটা নির্দিষ্ট সকাল ঠিক করল—দু’জন মিলে কথা বলবে, অপরের চওড়া অনুভূতি শোনাবে, আর সিদ্ধান্ত নেবে।

নির্দিষ্ট সেই দুপুরে, রূপময়ী ঝাঁপিয়ে পড়ল ট্যাক্সিতে। ছুটে এল লক্ষ্মণের স্টুডিওর দরজায়। ঝিমিয়ে উঠা ঘড়ির কাঁটা দেখে ভয়ে উঠল—সময় কি এত ঘনিয়ে গেছে? অবশেষে সে বাসায় ঢুকে দেখল লক্ষ্মণ মেঝেতে পড়ে আছে পুরোনো ডায়েরি নিয়ে।

লক্ষ্মণ মাথা তুলল, চোখে বিষণ্ণতা আর প্রেম—“তুমি?”
রূপময়ী কণ্ঠ ভেঙে বলল, “আমি এসেছি, কারণ আমি আর থাকতে পারছি না।”

তখনই লক্ষ্মণ উঠে দাঁড়াল, ছবি আঁকা ফ্রেম থেকে ফোকাস সরিয়ে সরলভাবে বলল, “আমি… তোমাকে মিস করেছি প্রতিটি স্পন্দনে।”

রূপময়ীর চোখে অশ্রু ঝিলমিল করে উঠল—“আমিও, আমি ফোন ধরতাম, কিন্তু ফোন খুব ভয় পেতাম শুনতে—তুমি হয়তো… ভয় পাবে।”

তন্ময়… না, লক্ষ্মণ কোনোরকম লজ্জা বা ব্যর্থতার ভয় দেখাতে চাইল না। সে শুধু বলল, “ভালোবাসার ভয় নেই, শুধু বিশ্বাস।”

তারা বসে পড়ল, দীর্ঘক্ষণ চুপচাপ। বাতাসের শব্দ, দূরের ট্রাফিকের হিঁহিঁ করা, আর স্টুডিওর অতীতে বাঁধা মাইক রাখা ড্রোনের নীরবতা—সব মিলিয়ে এমন এক পটভূমি গড়ে উঠল, যেখানে দু’জনের কথা ছাড়া আর কোনো শব্দ ছিল না।

রূপময়ী প্রথমে হালকা গলা কেঁপে কেঁপে বলল, “আমরা কি একসাথে থেকে জীবনের রয়েছে?”
লক্ষ্মণ মাথা কাত করে বলল, “বাঁচতে চাই তোমার হৃদয়ের খোঁজে।”

আহাতে রূপময়ীর বুকটি যেন ফেটে গেল—এখন বুঝতে পারল, ভালোবাসা মানেই নিজেকে পূর্ণতার স্বপ্নে ভাসিয়ে ডুবিয়ে দেওয়া, যাতে সামান্য ভালোবাসার ঢেউও তাকে উথলি করতে না পারে। সে গভীর নিশ্বাস নিয়ে বলল, “আসো, নতুন শুরু করি—আর সব বাধা, সব ভয় ও বিস্ময় পেছনে ফেলে।”

পরের বেশ কয়েক দিন তারা কাটাল এক অদ্ভুত ব্যবধানহীন পরিস্থিতিতে—শুধু কাজ নয়, বরং প্রতিদিন রাতের কফিতে স্বপ্নগুলো শেয়ার করল। রূপময়ী জানালো, সে একটি আন্তর্জাতিক ফটোগ্রাফি প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চলেছে; লক্ষ্মণ জানালো, সে সেই প্রদর্শনীতে ছোট একটি সংক্ষিপ্ত ফিল্ম জমা দেবে, যেখানে রূপময়ীর ছবি আর তার জীবনের গল্প থাকবে।

তারা সকালে কাজে বেরিয়ে যেত, বিকেলে তাদের চোখে চোখ রেখে অস্তগামী সূর্যরে রঙিন গল্প শুনত। প্রতিটি আলোর খেলা, প্রতিটি ছায়ার নীরবতা, প্রতিটি ক্লিক বা শাটারের আওয়াজ—সবই তাদের ভালোবাসার নর্মম সুরে ঝংকার করত।

কয়েক মাস পর প্রদর্শনী শুরু হতে চলল। রূপময়ী নিউ ইয়র্কে যাচ্ছিল, লক্ষ্মণ নিউ ইয়র্কের ফ্রেমে রূপময়ীর ছবি দিয়ে তার সংক্ষিপ্ত ফিল্ম প্রদর্শন করানোর জন্য আমন্ত্রণ পেয়েছে। এ যেন তাদের জীবনের এক নতুন উন্মোচন।

প্রদর্শনীর আগে এক সন্ধ্যায়, তারা শহরের উৎসব মুখর একটি রেস্তোরাঁয় ডিনারে গেল। মোমবাতি জ্বলছিল টেবিলের কোণে, দেশের সেরা সেলিব্রেটি ফটোগ্রাফাররা, তরুণ পরিচালকদের দল—সবাই তাদের পাশ দিয়ে গেল। রূপময়ী অনুভব করল, সে আজ শুধু তার নিজের কথা নয়, বরং লক্ষ্মণের বদলে গড়ে ওঠা জীবনের গল্প শোনাবে।

লক্ষ্মণ মৃদু করে বলল, “তুই আমার জীবনের প্রতিটি ফ্রেম।”
রূপময়ীর গলা আটকে গেল, মৃদু করে বলল, “আর তুমি আমার হৃদয়ের ক্যামেরা।”

তারা হাত ধরে তাকিয়ে থাকল—সমস্ত ভিড়, সমস্ত আলো-ছায়া যেন মুছে গিয়েছিল, শুধু তাদের মাঝেই এক নিঃশব্দ বিশ্ব।

পরের দিন প্রদর্শনীতে, রূপময়ীর ছবি আর লক্ষ্মণের চলচ্চিত্র একসঙ্গে স্থান পেল। গ্যালারির প্রতিটি কোণে দর্শক থমকে দেখল—এক প্রেমের গল্প, যা সম্ভবত নিষিদ্ধ নয়, বরং যথার্থ চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা। রূপময়ী স্টেজে উঠে বলল, “প্রেম মানে শুধু অনুভূতি নয়; প্রেম মানে আত্মার একাকিত্ব ভেঙে বিশ্বাসের সেতু বোনা।”

লক্ষ্মণও মঞ্চে এসে দেখাল রূপময়ীর ক্যাপচার করা প্রতিটি ছবির পিছনের গল্প—কীভাবে তারা একে অপরকে পেয়েছে, কীভাবে সমাজের বাস্তবতাকে অতিক্রম করেছে। প্রদর্শনী শেষে, দর্শক নীরব অভিবাদন জানিয়ে বলল, “এটা শুধু আর্ট নয়, এ তো জীবনের আত্মকথা।”

রূপময়ী লক্ষ্মণের কানে বলল, “তুমি আমার জীবনে সবচেয়ে বড় পুরস্কার।”
লক্ষ্মণ হালকা হাসি দিয়ে বলল, “আর তুমি আমার সিনেমার হিরোই।”

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)